NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT চাকরির খবর

Not known Factual Statements About চাকরির খবর

Not known Factual Statements About চাকরির খবর

Blog Article

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই তৃতীয় প্রেসিডেন্ট যাকে অভিশংসিত হতে হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘নেতিবাচক কোনও বিষয়’ খুঁজে বের করার জন্য বিদেশি সরকারকে চাপ দিয়েছিলেন। ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি পরিষদে তাকে অভিশংসিত করা হলেও রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সেনেটে তিনি খালাস পান।

 প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪টি। 

বাবা ফ্রেড ট্রাম্পকে নিজের ‘অনুপ্রেরণা’ বলে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট। ১৯৯৯ সালে তাকে হারান ডোনাল্ড ট্রাম্প।

প্রায় দুই বছর ধরে একজন বিশেষ কৌঁসুলি ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার শিবির ও রাশিয়ার মধ্যে আঁতাতের অভিযোগের তদন্ত করেছেন। ৩৪ জনের বিরুদ্ধে কম্পিউটার হ্যাকিং ও আর্থিক অপরাধের মতো মামলায় ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলেও অভিযুক্তদের তালিকায় ট্রাম্প ছিলেন না। তবে তদন্তে অপরাধমূলক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে ফ্লোরিডায় উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের সামনে ভাষণ দেওয়ার সময় এই ঘোষণা দেন তিনি। খবর বিবিসির। 

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।

 ট্রাম্প কিশোর বয়সে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ১৯৬৪ সালে ট্রাম্প পরিবারের দো-তলা বিশিষ্ট মক ট্যুডোর রিভাইভাল আদলে একটি বাড়ি ছিল যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প কিউ-ফরেস্ট স্কুলে অধ্যয়নের সময় বসবাস করতেন।[২৮] কিউ-ফরেস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাবা ফ্রেড ট্রাম্প সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৮৩ সালের এক সাক্ষাৎকারে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প বলেছিলেন যে "ট্রাম্প ছেলেবেলায় ছিলেন খুবই দুরন্ত প্রকৃতির" যার দরুন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার জন্য তাকে তৎপর হতে হয়েছিল। ট্রাম্প তার অষ্টম শ্রেণী এবং হাইস্কুল জীবন নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতেই শেষ করেন।[২৯] ২০১৫ সালে ট্রাম্প এক বায়োগ্রাফারকে বলেছিলেন যে, নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমী তাকে অন্যান্য ছেলেদের চেয়েও বেশি সামরিক প্রশিক্ষণ শিখিয়েছিল।[৩০]

২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং নির্বাচিত হন।[১১৩] তার বিপরীতে ডেমোক্রেট পার্টির প্রার্থী কমলা হারিস অভিবাসন, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং সামাজিক সমতা সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে তার প্রচারণার মূল ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন।[১১৪]

একইভাবে মনমরা হয়ে বসেছিলেন নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী ও পরাজিত প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমালা হ্যারিসকে।

২০২০ সালেও তিনি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য রিপাবলিকান প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই বছর করোনাভাইরাস মহামারির আধিক্য দেখা যায়। ওই পরিস্থিতি মোকাবিলায় তার ভূমিকা নিয়ে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল নেতানিয়াহু মি. ট্রাম্পকে।

ছবির ক্যাপশান, প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার কার্যকাল বিভিন্ন কারণে সমালোচিত হয়েছে।

এর মধ্যে একটি তার মায়ের দেওয়া এবং অন্যটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের ব্যবহৃত বাইবেল বলে জানা যাচ্ছে।

প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর মি. ট্রাম্প যে ভাষণ দিয়েছেন, সেখানে তিনি বেশ কিছু বড় ধরনের ঘোষণা দিয়েছেন। তার মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হিসেবে মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারির কথা বলেছেন।

৭৮ বছরের এই রিপাবলিকান আবারও সমস্ত ‘প্রতিকূলতা’ উপেক্ষা করে ‘অত্যাশ্চর্য’ রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তন ঘটাতে চাইছেন যা তাকে ওভাল Bangladesh অফিসের প্রেসিডেন্টের ডেস্কে ফিরিয়েও নিয়ে যেতে পারে।

Report this page